Skip to main content

Posts

Showing posts from December, 2018

উত্তরাধিকার সনদ কীভাবে নেবেন?

হঠাৎ করে বাবুলের (ছদ্মনাম) বাবা মারা গেলেন। দুই ভাই, এক বোন ও মাকে নিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়লেন বাবুল। বাবার মৃত্যুর পর ব্যাংক থেকে টাকা ওঠাতে পারছেন না তাঁরা। ব্যাংক থেকে তাঁকে জানানো হয় যে তাঁর বাবার নামে জমানো টাকা ওঠাতে চাইলে তাঁদের উত্তরাধিকার সনদ জমা দিতে হবে। এই সনদ ছাড়া ব্যাংকের টাকা তোলা যাবে না। উত্তরাধিকার সনদ হচ্ছে কোনো মৃত ব্যক্তির উত্তরাধিকার বা ওয়ারিশ কতজন এবং মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া অর্থ কে কতটুকু পাবেন, সে সম্পর্কে আদালত থেকে জারি করা একটি সনদ। এ সনদ শুধু মৃত ব্যক্তির অর্থসংক্রান্ত বিষয়ে দেওয়া হয়ে থাকে, জমিজমা বিষয়ে জারি করা হয় না। কীভাবে আবেদন করতে হয় উত্তরাধিকার সনদ তুলতে হয় জেলা জজ আদালত থেকে। মৃত ব্যক্তির হিসাবের টাকা তোলার জন্য জেলা জজ আদালতে বা জেলা জজের মনোনীত অন্য কোনো আদালত থেকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে এ সনদ তুলতে হয়। ঢাকায় তৃতীয় যুগ্ম জেলা জজ আদালতকে এ সনদ-সংক্রান্ত বিষয় নিষ্পত্তির এখতিয়ার দেওয়া হয়েছে। মৃত ব্যক্তির বৈধ উত্তরাধিকারীরা প্রত্যেকে কিংবা তাঁদের পক্ষে যিনি টাকা তুলবেন, তাঁকে আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আরজি দাখিল করতে হবে। আবেদনের সঙ...

মধ্যস্থতার মাধ্যমে বিরোধ মীমাংসায় সবাই একত্রে জয়ী হয়

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেছেন, ‘মামলায় একপক্ষ জিতে অন্যপক্ষ হারে। মামলায় যুক্তিতর্ক দিয়ে আইনজীবী বক্তব্য উপস্থাপন করে। অন্যদিকে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতিতে (এডিআর) সবাই মন খুলে কথা বলতে পারে। তাই মেডিয়েশনের (মধ্যস্থতা) মাধ্যমে কোন বিরোধ মীমাংসা হলে সবাই একত্রে বিজয়ী হয় বা পরাজিত হয়। আইন সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল মেডিয়েশন সোসাইটির বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি। আজ শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে দ্বিতীয় ধাপে দুই দিনব্যাপী এই কর্মশালা শুরু হয়েছে। মিজানুর রহমান বলেন, ‘মামলায় শুধু আমি ব্যবহার হয়। মেডিয়েশনে ব্যবহার আমরা। অর্থাৎ পুরো একটি কমিউনিটি। এখানে সোশ্যাল হারমনি থাকে। এমনকি শেষ পর্যন্ত ক্ষমাও পায়। কিন্তু মামলায় শাস্তিও হতে পারে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করে আপিলের সুযোগ থাকে। কিন্তু মেডিয়েশনে আপিলের সুযোগ নেই। সবাই এটা মেনে নেয়। বক্তব্যের সময় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের তিন শিক্ষার্থীকে দিয়ে নাটিকার দ্বারা একটি পারিবারিক বিরোধ মেডিয়েশনের মাধ্যমে নিষ্পত্তিও করে দেখান। মেডিয়েশন সোসাইটির প্র...

পাওয়ার অব অ্যাটর্নি আইন, ২০১২

( ২০১২ সনের ৩৫ নং আইন ) সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন   ১। (১) এই আইন পাওয়ার অব অ্যাটর্নি আইন, ২০১২ নামে অভিহিত হইবে। (২) সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, যে তারিখ নির্ধারণ করিবে সেই তারিখে এই আইন কার্যকর হইবে। *এস, আর, ও নং ১৯৭-আইন/২০১৩, তারিখ: ২৬ জুন, ২০১৩ ইং দ্বারা ১৭ আষাঢ়, ১৪২০ বঙ্গাব্দ মোতাবেক ০১ জুলাই, ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ উক্ত আইন কার্যকর হইয়াছে।       সংজ্ঞা  ২। বিষয় বা প্রসংগের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে,- (১) “পাওয়ার অব অ্যাটর্নি” অর্থ এমন কোন দলিল যাহার মাধ্যমে কোন ব্যক্তি তাহার পক্ষে উক্ত দলিলে বর্ণিত কার্য-সম্পাদনের জন্য আইনানুগভাবে অন্য কোন ব্যক্তির নিকট ক্ষমতা অর্পণ করেন; (২) “পণ মূল্য” অর্থ কোন ভূমি উন্নয়নের নিমিত্ত অপ্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার গ্রহীতা যে অংশ বিক্রয় বা হস্তান্তরের ক্ষমতাপ্রাপ্ত হন উহার বাজার মূল্য ও পাওয়ার দাতা কর্তৃক গৃহীত কোন অর্থ, যদি থাকে, যাহা দলিলের মূল্য হিসাবে গণ্য হয়; (৩) “ব্যক্তি” অর্থে যে কোন ব্যক্তি, অংশীদারী কারবার, সমিতি, কোম্পানী, সংবিধিবদ্ধ সংস্থা এবং সমবায় সমিতিও উহার অন্তর্ভুক্ত...

মানব পাচার

ইউরোপে ঢোকার আগে ‘মৃত্যুফাঁদ’ দালালের মাধ্যমে ইউরোপে ঢোকার চেষ্টা করা বাংলাদেশের ২৮০ নাগরিক এখন আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার কারাগারে বন্দিজীবন কাটাচ্ছেন। তাঁরা চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুলাই মাসের মধ্যে ইউরোপে যাওয়ার উদ্দেশে সুদান, মিসর, আলজেরিয়া, দুবাই ও জর্ডান থেকে লিবিয়ায় জড়ো হয়েছিলেন। পরে সেখানে ধরা পড়েন। ৬ আগস্ট লিবিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শেখ সেকান্দার আলী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে বিষয়টি জানিয়েছেন। অথচ ২০১৫ সাল থেকে লিবিয়ায় জনশক্তি রপ্তানি বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ সরকার। যাঁরা লিবিয়ায় গিয়ে ধরা পড়েছেন, তাঁদের কারও পাসপোর্টেই ওই দেশটির ভিসা ছিল না। বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা বলছেন, ইউরোপে যেতে আগ্রহী কোনো ব্যক্তির সঙ্গে দালালেরা ৮ থেকে ১০ লাখ টাকার চুক্তি করে। লিবিয়ায় পৌঁছানোর পর ওই ব্যক্তির পরিবারের কাছ থেকে প্রথমে পুরো টাকা আদায় করে দেশে থাকা দালালেরা। এরপর ওই ব্যক্তিকে লিবিয়ায় আটকে রেখে মুক্তিপণ বাবদ আরও কয়েক লাখ টাকা আদায়ের চেষ্টা চলে। জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা বলছেন, ইউরোপে লোক পাঠাতে মানব পাচারকারীরা এখন লিবিয়াকে নিরাপদ রুট (পথ) হিসেবে ব্যবহার করছেন। দালালের মাধ...

১৬৫ কোটি টাকা পাচার: তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে চিঠি

এবি ব্যাংকের ১৬৫ কোটি টাকা পাচারের মামলার তদন্তের অংশ হিসেবে সংশ্লিষ্ট তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) কাছে আবারও চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন বিআইএফইউর মহাব্যবস্থাপক বরাবর চিঠিটি পাঠিয়েছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান আনোয়ার প্রধান স্বাক্ষরিত আরেকটি চিঠি ওই চিঠির সঙ্গে যুক্ত করা হয়। ওই চিঠিতে প্রয়োজনীয় তথ্যের বিস্তারিত তালিকা দেওয়া হয়। দুদকের উচ্চপর্যায়ের একাধিক সূত্র প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সূত্র জানায়, তদন্ত কর্মকর্তা মামলার তদন্তের প্রয়োজনে দুবাই, সিঙ্গাপুর ও কানাডার এফআইইউর মাধ্যমে মামলাসংশ্লিষ্ট তথ্য জরুরি ভিত্তিতে সংগ্রহ করে দুদকে সরবরাহ করার অনুরোধ জানিয়েছে। চিঠিতে যেসব তথ্য চাওয়া হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে সিঙ্গাপুরের পিনাক্যাল গ্লোবাল ফান্ডের সঙ্গে এবি ব্যাংকের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষরকারী দুই ব্যক্তির বিস্তারিত তথ্য, পিনাক্যাল গ্লোবাল ফান্ড সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য, দুবাইয়ের এডিসিবি ব্যাংকের বিস্তারিত তথ্য, এবি ব্যাংক থেকে দুবাইয়ের ব্যাংক হিসাবে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাঠানোর পর ...

যৌতুক নিরোধ আইন ১৯৮০

ধারাঃ ৩। যৌতুক আদান প্রদানের শাস্তিঃ এই আইনের কার্যকারিতা শুরু হইবার পর হইতে যদি কোন ব্যক্তি যৌতুক প্রদান করে কিংবা গ্রহণ করে অথবা প্রদান বা গ্রহণে সহায়তা করে তাহা হইলে সেই ব্যক্তি পাঁচ বছর পর্যন্ত মেয়াদের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবে এবং এক বছরের কম মেয়াদের নহে, অথবা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবে। ধারাঃ ৪। যৌতুক দাবী করার শাস্তিঃ এই আইনের কার্যকারিতা শুরু হইবার পর হইতে যদি কোন ব্যক্তি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কনে বা বরের পিতা বা অভিভাবকের নিকট হইতে যৌতুক দাবি করে, তাহা হইলে সে পাঁচ বছর মেয়াদ পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবে এবং এক বছরের কম মেয়াদের নহে, অথবা কারাদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবে। ধারাঃ ৫। যৌতুক আদান প্রদানের চুক্তি বাতিলঃযৌতুক  আদান বা প্রদানের যে কোন প্রকার চুক্তি অবৈধ হইবে। ধারাঃ ৭। অপরাধের আমলযোগ্যতাঃ ১৮৯৮ সনের ফৌজদারী কার্যবিধিতে (১৮৯৮ সনের ৫নং আইন) যাহাই থাকুক না কেন- (ক) প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের নিম্নতর কোন আদালত এই আইনের অধীন কোন অপরাধের বিচার করিতে পারিবেন না; (খ) অপরাধের তারিখ হইতে এক বৎসরের মধ্যে অভিযোগ আনায়ন করা ব্যতীত কোন আদালত এইরূপ অপরাধ আমলে আ...

হঠাৎ আপনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হলে…কি করবেন ?

কেউ আপনার বিরুদ্ধে শত্রুতা করে মিথ্যা মামলা ঠুকে দিলেন। আপনি মামলার খবর শুনে যতটা হতবাক, তার চেয়েও দুশ্চিন্তায় পড়লেন, কীভাবে মিথ্যা মামলার অভিযোগ থেকে রেহাই পাবেন। মনে রাখতে হবে, আপনি অপরাধী, না নিরপরাধ, সেটি মামলায় অভিযুক্ত হলেই নিশ্চিত করে বলা যাবে না। আইনের চোখে আপনার বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত আপনি নিরপরাধ। ধরুন, আপনার বিরুদ্ধে একটি ফৌজদারি মামলা হলো। আপনি দোষী বা নির্দোষ, সেটি পরে প্রমাণিত হবে। কিন্তু প্রাথমিকভাবে আপনি যেন এ মামলা সুষ্ঠুভাবে মোকাবিলা করতে পারেন, সেই চেষ্টা করতে হবে। যদি আপনার বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়, তাহলে এজাহারের কপিটি সংগ্রহের চেষ্টা করুন। আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করুন। মামলার এজাহারে দেখতে হবে, অভিযোগগুলো জামিনযোগ্য বা অযোগ্য কি না। অভিযোগ তেমন গুরুতর না হলে এবং জামিনযোগ্য হলে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইতে পারেন। অনেক সময় অভিযোগ জামিন-অযোগ্য হলে অনেককে হাইকোর্ট বিভাগে উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে আগাম জামিন চাইতে দেখা যায়। হাইকোর্ট বিভাগ আগাম জামিন সাধারণত নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত দিয়ে থাকেন। এ মেয়াদের মধ্যেই নিম্ন আদালতে গিয়ে জামিননা...

ট্রাফিক শৃঙ্খলা আনয়নে ডিএমপি কমিশনারের সংবাদ সম্মেলন

ঢাকার সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ১২১টি বাস স্টপেজের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব স্টপেজ ছাড়া কোথাও বাস না থামাতে নির্দেশ দিয়েছে ডিএমপি। এগুলোতে বোর্ড লাগানো হচ্ছে। এসব স্থানের বাইরে কেউ বাস থামাতে পারবে না। পাশাপাশি বাস স্টপেজ ছাড়া কোথাও বাসের দরজা খুলবে না, বন্ধ থাকবে। যাত্রীরাও বাস স্টপেজ ছাড়া অন্য কোথাও নামতে পারবেন না। - হেলমেট ছাড়া কোনও রাইডারকে তেল পাম্পে তেল না দেয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েেছে। - জাহাঙ্গীর গেইট থেকে জিরো পয়েন্ট রুটে অটো ট্রাফিকিং ব্যবস্থা চালু করা হবে। স্বয়ংক্রিয় সিগন্যালিংয়ের মাধ্যমে এ সড়কের যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা হবে। - ঢাকায় চলাচলরত ঢাকার বাইরের রিকশা আটক করা হবে। - ঢাকা মহানগরের মূল সড়ক দিয়ে লেগুনা চলাচল করতে দেয়া হবেনা। - ফুটপাথের অবৈধ দোকান বসানোর কারণে পথচারীদের চলাচলে সৃষ্ট বাঁধা নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে ইতিমধ্যে রাজউক এবং সিটি করপোরেশনকে বলা হয়েছে। - প্রতিটি বাসের সামনে ড্রাইভারের ছবি ও ফোন নম্বর থাকতে হবে। - বাস ড্রাইভার সিটবেল্ট বেঁধে গাড়ি চালাবেন। - চুক্তিভিত্তিক নয়, বাসের ড্রাইভার হবে বেতনভুক্ত। - যানবাহনে অবৈধভাবে ফ্ল্যাগস্ট্যান্ড লাগিয়ে আইন ...

বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কি রয়েছে?

• ডিজিটাল মাধ্যমে প্রকাশিত বা প্রচারিত কোনো তথ্য-উপাত্ত দেশের সংহতি, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, ধর্মীয় মূল্যবোধ বা জন শৃঙ্খলা ক্ষুণ্ণ করলে বা জাতিগত বিদ্বেষ ও ঘৃণা সৃষ্টি করলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তা ব্লক বা অপসারণের জন্য টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসিকে অনুরোধ করতে পারবে। এক্ষেত্রে পুলিশ পরোয়ানা বা অনুমোদন ছাড়াই তল্লাশি, জব্দ এবং গ্রেপ্তার করতে পারবে। • আইনে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে কোনো সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ সংস্থার অতি গোপনীয় বা গোপনীয় তথ্য-উপাত্ত ধারণ, প্রেরণ বা সংরক্ষণ করা হয়, বা প্রকাশ করে বা কাউকে করতে সহায়তা করে ওই আইন ভঙ্গ করলে এই আইনে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের সাজা হতে পারে, ২৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড হতে পারে। • কোনো সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ সংস্থার অতি গোপনীয় বা গোপনীয় তথ্য-উপাত্ত যদি কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস, ডিজিটাল নেটওয়ার্ক বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক মাধ্যমে ধারণ, প্রেরণ বা সংরক্ষণ করা হয়, তাহলে তা গুপ্তচরবৃত্তি বলে গণ্য হবে এবং এজন্য ৫ বছরের কারাদণ্ড বা ১০ লাখ ...

পারিবারিক সমস্যা নিয়ে মামলা করবেন যেভাবে।

পারিবারিক সমস্যাদি সমাধানের জন্য মামলা করতে হবে পারিবারিক আদালতে। প্রত্যেক জেলায় পারিবারিক আদালত আছে। পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ ১৯৮৫’র ৬ ধারার বিধান অনুসারে এরূপ মামলা করার কারণ যে জেলায় উদ্ভব ঘটবে সে জেলার আদালতে মামলা করা যাবে, স্বামী ও স্ত্রী সর্বশেষ একত্রে যে জেলায় বসবাস করেছেন সে জেলার আদালতে এবং সর্বোপরি মােহরানা, খােরপােষ, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার ও বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা স্ত্রী যে এলাকায় বসবাস করছেন সে এলাকার পারিবারিক আদালতে করতে পারবেন। পারিবারিক আদালতের উদ্দেশ্যঃ- অল্প সময়ে ও অল্প খরচে নারীদের অধিকারের বিষয়াদি দ্রুত নিষ্পত্তির উদ্দেশ্যে এ আইন প্রবর্তন করা হয়েছে। পারিবারিক আদালতঃ- জেলা সদরে অবস্থিত প্রতিটি উপজেলার জন্য নির্ধারিত সহকারী জজ আদালতই পারিবারিক আদালত। পারিবারিক আদালত প্রতিষ্ঠার পূর্বে দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালতে এ সকল বিষয়ের বিচার অনুষ্ঠিত হতাে। বর্তমানে উপরােক্ত বিষয়ে বিচার করার এখতিয়ার শুধুমাত্র পারিবারিক আদালতের । পারিবারিক_আদালতের এখতিয়ারঃ- মুসলিম পারিবারিক আইন ১৯৬১'র বিধান অনুসারে পারিবারিক আদালত নিম্নেক্ত ৫টি বিষয়ের বিচার করে থাকেনঃ (...

জনগণের প্রয়োজনে,সরকারী সেবা মুঠোফোন।

জনগণের প্রয়োজনে,সরকারী সেবা মুঠোফোন।